বিশেষ প্রতিবেদন 30 শে জুন শিলচর—- সম্প্রতি আসাম সরকার এক আদেশে বলেছেন বিদ্যুত বিল পরিশোধ না করলে সরকারি কর্মচারীরা বেতন পাবেন না ।ভালো পদ্ধতি যেমনটা বন্ধন ব্যাংকের ঋণের কিস্তি আদায়ের পন্থা । যাদের নিজের নামে বিদ্যুত সংযোগ নিয়েছেন বা যৌথ পরিবারে আছেন তাদের নিশ্চয়ই কোনো সমস্যা হবেনা ।কিন্তু যাদের নামে কানেকশন নেই অথচ যৌথ পরিবারের সদস্য হয়ে ও আজ পৃথক ভাবে ভাড়া ঘরে বাস করে সরকারি চাকরি করছেন তাদের বেলায় যে বিরাট একটা অসুবিধা হবে সেটা গতকালের জনৈকা সরকারি কর্মীর মুখ থেকে শোনা গেলো ।তিনি বললেন তার নামে কোন বিদ্যুত সংযোগ নেই , পরিবার বিচ্ছিন্ন দীর্ঘদিন ধরেই চাকরির সুবাদে ভাড়া বাড়িতে থাকেন , বিদ্যুৎ বিভাগের যে ফরম্যাট দেওয়া হয়েছে তাতে দেখা যায় ভাড়া ঘরের মালিকের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার প্রমান দেখাতে হবে ।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভাড়া ঘরের মালিকের বিশাল অংকের বকেয়া বিল পড়ে আছে , বিদ্যুৎ বিভাগ তার সংযোগ ও বিচ্ছিন্ন করছে না এবং বিল ও পরিশোধ করতে চাইছে না এমতাবস্থায় ভাড়াটে হিসেবে কি ভাবে বিদ্যুত বিলের গেরো থেকে বের হয়ে বেতন পাবেন সেটা রহস্য ময় হয়ে পড়েছে । এখন প্রশ্ন উঠছে ঘরের মালিক যদি বিল পরিশোধ না করেন বা পরিশোধের অভিপ্রায় পোষন না করেন তাহলে সেই ভাড়াটে সরকারি কর্মীদের কি হবে? এদিকে জানা গেছে যে সব সরকারি কর্মী সরকারি আবাসে থাকেন তাদের বিভাগের লক্ষ লক্ষ বিদ্যুৎ মাসুল বকেয়া পড়ে রয়েছে তাদের অবস্থা অন্য ধরনের , কিন্তু ব্যাক্তিগত ঘরের মালিক দের ঘরে থাকা ভাড়াটে কি বকেয়া বিদ্যুৎ মাসুল আদায়ে মালিক কে বাধ্য করানোর জন্য এই পন্থা কতৃপক্ষ নিলেন কি? এভাবেই জোরদার চর্চা শুরু হয়েছে । যেমনটা বন্ধন ব্যাংকের ঋণের কিস্তি আদায়ের মতো গ্রুপের সদস্যরা যে ভাবে চাপ সৃষ্টি করে কিস্তি আদায়ের পন্থা অবলম্বন করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ ও কি সেই পন্থা অবলম্বন করতে চলেছে? এব্যাপারে রাজ্য সরকারের কর্মচারী পরিষদের বরাক উপত্যকার নেতা বিশ্ব জিত পাল চৌধুরী মহাশয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করা হচ্ছে ।
বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতির মাসুল সরকারি কর্মীদের বহন করা কতটুকু যৌক্তিক তা নিয়ে বিভিন্ন কর্মচারী সংগঠনের তরফে গর্জে উ