বি হাড়া থেকে মনি শঙ্কর পুর কায় স্থ 25 শে অক্টোবর—-বিক্রমপুর সমবায় সমিতির রাহুর দশা যেন কেটে ও কাট ছে না । শতাধিক কুইন্টাল খাদ্য সুরক্ষা কার্ডের চাউল চুরি করে চোরের দল যে ভাবে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে তা নিয়ে সমগ্র বিক্রমপুর এলাকার মানুষ তাদের খেদ ব্যক্ত করেছেন, তাদের অভিযোগ গরীবের জন্য বরাদ্দ চাউল নিয়ে যে কেলেঙ্কারি হয়েছে এবং তারপর খাদ্য ও অ সামরিক সরবরাহ বিভাগের পরিদর্শক পলাতক সম্পাদক সঞ্জয় বর্মনের নামে কাঠি গড়া থানায় মামলা রুজু করে হাত গুটিয়ে নিয়ে বসে আছেন তা ও অভিযোগে প্রকাশ পেয়েছে ।
এখানে উল্লেখ করা আবশ্যক পরিচালনা কমিটিতে এতো শিক্ষিত সদস্য থাকা সত্ত্বেও সম্পাদক সঞ্জয় বর্মন কি ভাবে এই কেলেঙ্কারি সংঘটিত করলো তা নিয়ে সর্বত্র আলোচনা চলছে ।প্রশ্ন উঠেছে বোর্ড অফ ডিরেক্টর গন সহ খাদ্য ও অ সামরিক বিভাগের মদতে এই কেলেঙ্কারি সংঘটিত হয়েছে এবং আগষ্ট মাসের বরাদ্দকৃত চাউল গায়েব করা হয়েছে নাহলে সরবরাহ বিভাগ সহ জেলা শাসক নীরব কেন? এদিকে আসামের মূখ্য মন্ত্রি ঘোষণা করছেন খাদ্য সুরক্ষা র চাউল একশত গ্রাম কম দিলে জেলে যেতে হবে ।আসলে কি তাই হবে? যেখানে সরবরাহ বিভাগের অধিকর্তা সহ সমবায় সমিতির সম্পাদক সিন্ডিকেট তৈরী করে ডিলারদের খাতায় মাথা পিছু এক কেজি করে লিখিত ভাবে দিচ্ছেন সেখানে ডিলারদের খাতা তলব করে পুলিশ যদি খতিয়ে দেখে তাহলে এই কেলেঙ্কারি র আসল নায়ক দের চিহ্নিত করা যাবে বলে মত প্রকাশ করেছেন সচেতন মহল ।মূখ্য মন্ত্রী যদি গরীবের জন্য এত ভাবছেন তাহলে সবাইকেই তদন্তের আওতায় আনা হোক এবং গ্রাহকদের খাতা ও মিলিয়ে নেওয়া হোক এমনটা হলে কেলেঙ্কারি র আসল উৎস প্রকাশ পাবে।