DIGITAL

September 13, 2023

APTCE 18538973148

এক দৃষ্টি নিবন্ধ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান,মোদী মোদীই — অভিমত

বিশেষ প্রতিবেদন ২৩ শে মার্চ শিলচর– আজ রাষ্ট্রপতি ভবনের দরবার হলে অনুষ্ঠিত মোট ১২৮জন গুনীজন কে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে পদ্ম বিভুষন, পদ্ম ভূষণ ও পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে।  আজ যাদেরকে এই সব পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে তারা সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।

আজকের এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সবার দৃষ্টি নিবন্ধ হয়েছে তখন ,যখনি বারাণসীর ১২৫ বছর বয়সী যোগ গুরু শ্রী স্বামী শিবা নন্দ মহারাজ পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করতে রাষ্ট্রপতি ভবনের অনুষ্ঠানে প্রবেশ করেন। সদাচারী বৈষ্ণব নির অহঙ্কারী এই ত্যাগী মহারাজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত মহামহিম রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সভার মন্ত্রীরা এবং উপস্থিত বিশিষ্টজনদের মানব রূপী ঈশ্বরের প্রতিনিধি মনে করে ষষ্টাঙ্গে ভক্তি নিবেদন করাকে আজকের এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান কে ভিন্ন মাত্রায় নিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ট জনেরা। তাদের মতে স্বামীজী আজকের এই পুরস্কার গ্রহন করতে এসে যে বৈষ্ণব আচরন করেছেন তার বিনিময়ে এই সভায় উপস্থিত একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ছাড়া আর কেহই তাঁর উপযুক্ত মূল্যায়ন করেন নি।

আজকের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত মন্ত্রী মন্ডলের সম্মূখে যখন একজন ষষ্টাঙ্গে ভক্তি নিবেদন করেন তখন তাকে প্রতি ভক্তি ও নমস্কার জানাতে ভারতীয় সংস্কৃতি আমাদের কে শিখিয়েছে আজ এই সংস্কৃতি মোটেই ভূলেন নি আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মহাশয়। এই প্রতিবেদক আজকের এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের লাইভ যখন দেখছিলেন তখন সাংবাদিক হিসেবে এই মুহূর্তের দৃশ্য তার কাছে বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। যখন একজন স্বামীজী তাও আবার ১২৫ বছরের বৃদ্ধ সদাচারের উদাহরণ দিয়ে ভক্তি নিবেদন করেন তখন একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দৃষ্টি আকর্ষণ হয়,তিনি ও বিভিন্ন মঠ মিশনের স্বামীজী সংস্পর্শে দীর্ঘদিন ছিলেন , সদাচারী হিসেবে পরিচিত প্রধানমন্ত্রী হয়ে ও ভারতীয় সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার কে ভুলেন নি, আজকের এই অনুষ্ঠানে স্বামীজীর ষষ্টাঙ্গে ভক্তি নিবেদন করার বিনিময়ে তিনি ও তাঁকে মাটিতে হাত ঠেকিয়ে ভক্তি নিবেদন করেন। অবশ্য অহঙ্কারে নিমজ্জিত অন্যান্য দের সৌজন্য প্রকাশ করতে পরিলক্ষিত হয় নি।

এই দৃষ্টি নিবন্ধন দৃশ্য দেখে সচেতন মহলের মন্তব্য মোদী মোদীই, ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হিসেবে আরও বিশ বছর কাটাবেন বলে মনে হচ্ছে।