বিশেষ প্রতিবেদন ৯ ই এপ্রিল—— এ যেন ও দ্রব্যমূল্যের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সাথে শাক সবজি ও আকাশছোঁয়া হয়ে গেছে। ফলমূলের বাজার দর নাগালের বাইরে চলে গেছে সাধারণ মানুষ এপথে পা মাড়াতে চাইছেন না। কিন্তু রমজান মাস বলে কথা মুসলমান সমাজের কাছে এই মাস অত্যন্ত পবিত্র,দিনের শেষে ইফতারের সময় ফলমূলের ব্যবহার আদিতে ছিলো এখনো আছে তাই ব্যবসায়ী মহল এই সুযোগে যে যেমন পারছে তেমনি হাক দিচ্ছে প্রতিটি ফলমূলের দাম একলাফে দ্বিগুণ হয়ে গেছে।
মিষ্টি জাতীয় খাবার ও দ্বিগুণ হয়ে গেছে, এককথায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকার অপারগ হয়ে গেছে।আজ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষ তাদের মতামত তুলে ধরছেন, এই প্রতিবেদক কে অসহায় ক্রেতারা বললেন বিগত ২০১৩ ইংরেজীতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এক জনসভায় এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে পূর্বতন সরকার কে তুলোধুনো করেছিলেন এই বলে,যে সরকার দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নেই, আমজনতা তিনির কথামতই কংগ্রেস সরকার কে ফেলে দিয়ে বিজেপি দলের সরকার গঠন করলেন,আজ যে ভাবে ঘন্টায় ঘন্টায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে অনেকেই ভাবছেন আজ যে ভাবে শ্রীলঙ্কার সাধারণ মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে পথে নেমেছেন ,সরব হয়েছেন ঠিক এমনই পরিস্থিতি ভারতবর্ষে হতে পারে বলে মনে করছেন যদি না দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ হয়। জনৈক ক্রেতা আজ বললেন ২০২১ ইংরেজীতে যে ভোজ্য তেলের দাম ১৩০ টাকা ছিলো আজ সেই তেলের দাম খুচড়ো বাজারে ২৩০ টাকা বিক্রয় করা হচ্ছে,এটাই স্বাভাবিক দূর্বল বিরোধী দল লোকসভা,রাজ্যসভা ও বিধানসভা থাকার জন্য সাধারণ মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছে গেছে। অবিলম্বে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি সর্বত্র জোরদার হচ্ছে।