বিশেষ প্রতিবেদন ১৯শে মে শিলচর— বন্যার জল যে ভাবে হুড়মুড় করে বাড়ছে ঠিক তেমনি বৃদ্ধি পাচ্ছে দ্রব্যমূল্য এভাবেই আজ মতামত তুলে ধরেন ভূক্ত ভোগী জনসাধারণ। করোনা সংক্রমণ কালে যে ভাবে একাংশ অসাধু ব্যবসায়ী দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষ কে হয়রানি করেছিলেন ঠিক তেমনি এই বন্যার জল বৃদ্ধি পাওয়ায় একাংশ ব্যবসায়ী নানা অজুহাতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফিকির করেছেন বলে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে।
শাক সবজির বাজারে আগুন লেগেছে, কয়েকটি স্থানে ঝিঙ্গা,কাকরুল,রামাইশ কেজি ১৫০ টাকা বিক্রয় করা হচ্ছে,তেল ডালের দাম ও বেড়েছে,আলু প্রতি কেজি ৫০ টাকা বিক্রয় করা হচ্ছে। এদিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় বিশেষ করে গ্রাম এলাকার লোকজন কেরোসিন কিনতে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন, অসাধু ব্যবসায়ীরা প্রতি লিটার ২০০ টাকা বিক্রয় করছেন বলে জানিয়েছেন একাংশ ভূক্ত ভোগী বন্যাক্রান্ত লোকজন । অবিলম্বে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে জেলা শাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।