বিশেষ প্রতিবেদন ১৫ ই ফেব্রুয়ারি শিলচর — আসামের মাননীয় মূখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা মহাশয়ের যুগান্তকারী বসুন্ধরা ২.০ কাছাড় জেলায় কতটা সফল হবে তা নিশ্চিত করা আপাতত সম্ভব নয়। যেহেতু কাছাড় জেলা কে অফলাইন করে রাখা হয়েছে। প্রতিটি রাজস্ব চক্রে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না বলে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। সরকার এই বসুন্ধরা ২.০ এর মাধ্যমে লাখ লাখ ভূমি হীন মানুষের পাট্টা প্রদান করতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেখানে অফলাইন পদ্ধতিতে আবেদনের সুযোগ না থাকাতে সাধারণ মানুষ হেনস্তার সম্মূখীন হচ্ছেন।
সরকার এই বসুন্ধরা এর মাধ্যমে দশকের পর দশক সরকারি খাস জমি ও চিলিঙ জমি দখল করে তৌজি বাহি করে প্রতি বছর খাজনা পরিশোধ করে আসছেন তাদের কে সরকার প্রথমে ম্যাদি পাট্টা প্রদান করতে কাজ শুরু করেছে, অনলাইনে আবেদন করছেন অন্যান্য জেলার জনসাধারণ কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় কাছাড় জেলায় এই সুবিধা না থাকায় এখন পর্যন্ত আবেদন করতে পারছেন না। এদিকে সার্কেল অফিসে যোগাযোগ করলে তারা ও পরিস্কারভাবে কোনো কিছু বলছেন না, এদিকে সাধারণ খাস জমি ও চিলিঙ জমির বিষয়ে জেলা শাসকের কার্যালয় থেকে কোনো ধরনের আদেশ আসে নি বলে দায়সারা গোছের উত্তর দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট জমির দখলদার গন।
এদিকে আসাম সরকার বসুন্ধরার সুযোগ নিতে আগামী ৩১ মার্চ ডেডলাইন ধার্য করেছেন, এমতাবস্থায় কাছাড় জেলার জনসাধারণ এই সুযোগ কতটা লাভ করবেন সেটা নিয়ে রীতিমতো খেদ প্রকাশ করেছেন সচেতন নাগরিক গন।আজ এই প্রতিবেদক কে বেশ কিছু সমষ্টির মানুষ বলেন যে অফলাইন পদ্ধতি মানে টাকার লেনদেন,এই বিষয়ে তারা আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা মহাশয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করে অনুরোধ করছেন যাতে অনলাইনে আবেদন করার সুযোগ প্রদান করা হয়,তারা এই বিষয়ে কাছাড়ের জেলা শাসক রোহন কুমার ঝা মহাশয়ের ও দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।